হাওজা নিউজ এজেন্সি রিপোর্ট অনুযায়ী, একদিকে ইরানে পাকিস্তানি জিয়ারতকারীদের আগমন অব্যাহত থাকলেও অন্যদিকে ইরানে ব্যাপক হারে জিয়ারতকারীদের চিকিৎসা ও কল্যাণ সুবিধা প্রদান করা হচ্ছে। এই প্রেক্ষাপটে, জাহেদানে অনেক বড় মিছিল সক্রিয় থাকলেও, মেডিকেল ক্যাম্প এবং মিছিলগুলিও সীমান্ত এলাকায় পাকিস্তানি জিয়ারতকারীদের সেবায় নিয়োজিত রয়েছে।
ইরানের সিস্তান ও বেলুচিস্তান প্রদেশের রেড ক্রিসেন্ট কমিটির প্রধান বলেছেন, গত দশ দিনে পাকিস্তান থেকে প্রায় দুই হাজার জিয়ারতকারীদেরকে বিভিন্ন ধরনের সাহায্য ও মানবিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, ইরানের সীমান্ত থেকে এ পর্যন্ত সতেরো লাখ জিয়ারতকারী ইরাকে চলে গেছে বলে খবর পাওয়া গেছে।
ইমিগ্রেশন অ্যান্ড পাসপোর্ট এজেন্সির প্রধান আলি জুল কাদর বলেন, বর্তমানে ইরাকের পাশে ইরানের ছয়টি স্থল সীমান্ত কাজ করছে। এছাড়া ইরানের বিভিন্ন শহর থেকে বিমান পথেও জিয়ারতকারীরা ইরাকে যেতে পারবেন।
শালামচে সীমান্ত ইরানে বসবাসকারী বিদেশীদের জন্য এবং চাবা সীমান্ত অনাবাসী বিদেশীদের জন্য সংরক্ষিত।